ঝড় -বৃষ্টি চলছেই

সাত সকালে এমন আঁধার ঘনিয়েছে রাজধানীতে দেখে মনে হয়েছে সন্ধ্যা নেমে এল পৃথিবীতে। একই চিত্র দেখা গেছে ভরদুপুরেও।
শুক্রবারও সেভাবেই বৃষ্টি নেমেছে ঢাকার বুকে। ছুটির দিনের সকাল থেকেই খেলা করেছে রোদ-মেঘ। তবে দুপুর ১২টার পর থেকে মেঘ দখল করে রাজধানীর আকাশ। সঙ্গে থেমে বিদ্যুতের ঝলকানি আর মেঘের গর্জন।
এ বছরে বৈশাখের শুরু থেকেই দেশজুড়ে বজ্রপাতের ঘটনাগুলোও গণমাধ্যমে বড় জায়গা করে নিয়েছে। চলতি বছর মার্চ ও এপ্রিল মাসে ৭০ জন মানুষ বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন বলে গত ১ মে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। বজ্রপাত মোকাবিলায় ইতোমধ্যে ৩১ লাখ ৬৪ হাজার তালের বীজ রোপণ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে চলতি মে মাসে ঘূর্ণিঝড় ও তীব্র কালবৈশাখীরও পূর্বাভাস দিয়ে রেখেছে আবহাওয়া অধিদফতর। সেই সঙ্গে দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি, মৃদু ও তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
অধিদফতরের পরিচালক ও বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান সামছুদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, মে মাসে দেশে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। চলতি মাসে বঙ্গোপসাগরে দু’টি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এরমধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।