“ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড ফিরিয়ে দিতে ইসরাইলের প্রতি মুসলিম দেশগুলকে চাপ প্রয়োগ করতে হবে”

নিউজ ডেস্ক: “ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড ফিরিয়ে দিতে ইসরাইলের প্রতি মুসলিম দেশগুলকে চাপ প্রয়োগ করতে হবে” মাহাথির আরো বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে এতো গোলযোগ, অস্থিরতা এবং সন্ত্রাসবাদের মূলে রয়েছে ইসরাইল। মালয়েশিয়া সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে রয়েছে।

এসময় তিনি হামাসের নেতাকে বলেন, এ পর্যন্ত মালয়েশিয়া ইসরাইলের বিরুদ্ধে অনেক আন্দোলনে অংশ নিয়েছে। মালয়েশিয়ানরা ফিলিস্তিনের পক্ষে অসংখ্য বিক্ষোভ করেছে এবং গাজায় ইসরাইলি অবরোধ ভাঙার বৃহৎ মিছিল গ্রেট মার্চ অব রিটার্নেও মালয়েশিয়ার অনেক নাগরিক অংশগ্রহণ করেছে।

এ ইফতার মাহফিলে হামাস নেতাদের পাশাপাশি মালয়েশিয়ায় বসবাসরত কয়েকশ ফিলিস্তিনি নাগরিক, মালয়েশিয়ার বেশ কয়েকজন মন্ত্রী এবং প্রতিবেশী এশীয় দেশগুলোর মন্ত্রী ও সাংসদরা উপস্থিত ছিলেন।

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ বলেছেন, ফিলিস্তিনিদেরকে তাদের ভূখণ্ড ফিরিয়ে দেয়ার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ইসরাইলের প্রতি চাপ প্রয়োগ করতে হবে এবং এটা তাদের দায়িত্ব।

ফিলিস্তিনের বিষয়টি মীমাংসা হওয়ার আগে বিশ্বে শান্তি আসার কোনো উপায় নেই। ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধানের সঙ্গে বিশ্ব-শান্তিও ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

শুক্রবার (২৪ মে) হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সাবেক প্রধান খালিদ মাশায়ালের সম্মানে মালয়েশিয়ার প্রশাসনিক রাজধানী পুত্রাজায়ায় আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহাথির বলেন, মালয়েশিয়া সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে রয়েছে এবং ফিলিস্তিনের যুক্তিসংগত সব প্রাপ্য অধিকারের পক্ষে আমরা রয়েছি। ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরাইলি দখলদারিত্বের নীতি মালয়েশিয়া সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করে।

হাজার হাজার এতেকাফকারীর আগমনে মুখরিত মসজিদ আল-আকসা!

রমযানের শেষ দশকে এতেকাফ করতে আসা হাজার হাজার মুসল্লির যিকির-আযকারে মুখরিত হয়ে উঠছে মুসলিম উম্মাহর প্রথম কিবলা হিসেবে খ্যাত ফিলিস্তিনের পবিত্র মসজিদ আল-আকসা ও তার বিস্তৃত প্রাঙ্গণ।

ফিলিস্তিনি ধর্মমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে রমযানের শেষ দশকে মুসল্লিদের জন্য ‘বাবুল ইতেকাফ’ খুলে দেওয়ার ঘোষণা আসার পর থেকেই আল-আকসায় ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের ভীড় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।

বিশ রমযান সূর্যাস্তের আগে ইতেকাফকারী মুসল্লিদের সংখ্যা আরো বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। তাছাড়া, গতকাল রবিবার (২৫ মে) রাতে তারাবীর নামাজ আদায় করতে হাজির হয়েছিলেন হাজার হাজার ধর্মপ্রাণ মুসল্লি। পবিত্র মসজিদ আল-আকসায় ফিলিস্তিন ছাড়াও বিশ্বের নানাপ্রান্তের মানুষ এসে ইতেকাফ আদায় করতে ভালোবাসেন।

এটি মুসলমানদের প্রথম কিবলা। মর্যাদা বিবেচনায় হারামাইন শরীফের পরেই এর অবস্থান।

ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিশাল বিক্ষোভ!