কৃষি

কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্বে ড. রাজ্জাক, আনন্দের হাওয়া মধুপুর-ধনবাড়ীতে

Image result for কৃষি মন্ত্রণালয়

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড.আব্দুর রাজ্জাক কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ায় ধনবাড়ীতে আনন্দ মিছিল

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড.আব্দুর রাজ্জাক কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ায় ধনবাড়ীতে আনন্দ মিছিল

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড.আব্দুর রাজ্জাক একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) আসন থেকে চতুর্থবারের মতো বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে নতুন সরকারে কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন।

দ্বিতীয় মেয়াদে মন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার খবরে মধুপুর ও ধনবাড়ীতে আনন্দের হাওয়া বইছে। মধুপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন আনন্দ মিছিল করেছে মধুপুর পৌর শহরে। ধনবাড়ীতে দলমত নির্বিশেষে সবার মধ্যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ পেয়েছে। দুই উপজেলার দলীয় নেতা কর্মীদের মধ্যেও দেখা গেছে খুশির আভাস।

রোববার সন্ধ্যায় মধুপুর পৌর শহরে বের হওয়া আনন্দ মিছিলে অংশ নিয়ে পৌর মেয়র মাসুদ পারভেজ উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে অভিনন্দন জানিয়েছেন নব নির্বাচিত মন্ত্রীকে।

মধুপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার শফি উদ্দিন মনি জানান, নেতার এমন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বপ্রাপ্তিতে আমরা আনন্দিত ও গর্বিত।

উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মশিউর রহমান খান মিথুনও মিছিল শেষে তার প্রতিক্রিয়ায় গর্বিত হওয়ার কথা জানিয়ে উল্লাস প্রকাশ করেন।

ধনবাড়ী উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি জীবন মাহমুদ শক্তি জানান, ড. রাজ্জাক এর আগে খাদ্যমন্ত্রী ছিলেন। এবার তার কাছাকাছি কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ায় আমরা অনেক খুশি। সারা দেশের কৃষি ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালনে অবদান রাখবেন ড. রাজ্জাক এমন আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, এ খবর সত্যি গর্বের।

উল্লেখ্য, অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সংসদে বিরোধী দলে থেকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন ড. রাজ্জাক। ১/১১ এর পর নবম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকারে খাদ্য মন্ত্রণালয়সহ একাধিক দফতরের মন্ত্রিত্ব পেয়েছিলেন। দশম সংসদে তিনি মন্ত্রিত্ব না পেলেও অর্থ বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির মতো গুরুদায়িত্ব পালন করছেন।

ভদ্র ও সজ্জন মানুষ হিসেবে ড. রাজ্জাকের দেশ জোড়া সুখ্যাতি রয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্বদ্যিালয়ের সাবেক এ ছাত্রনেতা ছাত্র সংসদের নির্বাচনে জিএস নির্বাচিত হয়েছিলেন। স্বাধীনতার যুদ্ধে তিনি সরাসরি যুদ্ধ করেছেন।

কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে অবসর নিয়ে প্রথম এমপি নির্বাচন করে ২০০১ সালে। মন্ত্রীসহ সংসদে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থেকে নির্বাচনী এলাকায় উন্নয়নও করেছেন চোখে পড়ার মতো।

Back to top button