
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করবো কোনও দুর্বৃত্ত যেন এই পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে কোনও অপচেষ্টা চালাতে না পারে। একইভাবে প্রশ্নপত্র পাওয়ার ব্যাপারে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের একাংশেরও যদি আগ্রহ না থাকে, চেষ্টা না থাকে তাহলে যারা এই অপকর্মটি করে তারা এগুলো করার চেষ্টা করবে না।’
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। এছাড়া অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের সচিব মো. আলমগীর, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিভাগের সচিব সোহরাব হোসাইন, বিভাগীয় কমিশনার আব্দুল মান্নান, নগর পুলিশের অতিরক্ত কমিশনার কুসুম দেওয়ান, রাজশাহীর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. আবুল কালাম আজাদ।
শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘ক্রীড়া পড়ালেখার অন্যতম অংশ। পড়াশুনার সঙ্গে খেলাধুলার সম্পর্ক গভীর। আমাদের মানসিক বিকাশ যদি না হয়, তাহলে শিক্ষা অর্জন হবে না। আজকের বিশ্বে মানসিক বিকাশ বন্ধ করে দেওয়ার অনেক সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। টেলিফোন, ইন্টারনেট ইত্যাদি অনেক ধরনের আকর্ষণ সৃষ্টি হয়েছে, যেগুলো আমাদের খেলাধুলা থেকে দূরে রেখে ঘরে বসে রাখতে উৎসাহিত করে। শিক্ষার্থীদের প্রতি আমার আহ্বান, তোমরা বিকাল হলে ঘর থেকে বের হয়ে খেলাধুলা করতে যাবে। খেলাধুলা করলে মন ও শরীর দুটোই ভালো থাকবে